দূর্গা পূজার সূচনা হয় প্রাগৈতিহাসিক যুগে। সুরত রাজা ও মেধা বৈশ্য নিজের
আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে বিতাড়িত হয়ে বনে বনে ঘুরতে ঘুরতে এক ঋষির(ঋষির
নাম মনে আসছে না। ভুল না হলে নাম মার্কণ্ডেয় হবে) দেখা পান। সেখানে তারা
তাদের দুঃখের কথা বর্ণনা করেন যে যারা তাদেরকে এত দুঃখ দিয়েছে- তাদের জন্যই
আজও তাদের মন কাঁদে। তখন ঋষি এক মহামায়ার খেলা বলে অভিহিত করে। পরে হৃষি
তাদেরকে দুর্গা পূজার বিধান দেন। এই দুর্গা পূজা বসন্তকালে করা হয় যাকে
বাসন্তী পূজাও বলা হয়।
কোথায় কখন, কিভাবে দুর্গা পুজার সূচনা হয় তা সঠিক ভবে বলা মুশকিল। প্রাচীন কাল থেকেই প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে পাঞ্জাবের হরপ্পা ও সিন্ধুর মহেঞ্জোদারোতে দেবীর পূজা হতো।শরতকালের দুর্গা পূজা এসেছে শ্রী রামের সময় থেকে। এই পূজাকে দেবীর অকাল বোধনও বলা হয়। রাবণ বধের আগে শ্রী রাম দুর্গা পূজা করেন। তখন সময় ছিল শরতকাল। শ্রী রামকে অনুসরণ করে পরবর্তিতে শারদীয় দুর্গা পূজার প্রচলন হয়েছে।
সনাতন ধর্মাবলম্বী বাংলা ভাষাভাষীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব “শারদীয় র্দুগা পূজা”। শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং দেবীর পূজা করেছেন। ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যায় তৎকালীন শ্রীহট্ট(বর্তমান বাংলাদেশের সিলেট) এর রাজা গনেশ পঞ্চদশ শতকে প্রথম মূর্তিতে দূর্গা পূজা করেন। ষোড়শ শতকে রাজশাহী অঞ্চলের রাজা কংশনারায়ন দুর্গা পূজা করেন। অষ্টাদশ শতকে নদীয়ার রাজা কৃষ্ণ চন্দ্র দুর্গা পূজা করেন।
পূর্বে রাজা, জমিদার, মহাজন তথা বিত্তবানরা আতীয়স্বজন সমন্বয়ে প্রচুর অর্থ ব্যয় করে ধুমধাম করে প্রতিযোগিতার মনোভাব নিয়ে দুর্গাপূজা করতেন। সাধারন মানুষকে তাদের প্রতিযোগিতা দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হতো। কিন্তু কালের বিবর্তনে রাজা নেই, জমিদার ও নেই। কিন্তু শ্রী শ্রী মা দূর্গার পূজা প্রতি বৎসরই হয়। এখন মা এর পূজা সর্বজনীন রূপ লাভ করেছে। এখন ধনী-গরিব-গোত্র-বর্ণ সবাই একসাথে প্রার্থনা করে মায়ের চরনে।
প্রতি বৎসরের ন্যায় এবার ও হচ্ছে শারদীয়া দূর্গা উৎসব। ২৪শে সেপ্টম্বর পঞ্চমী, ২৪শে সেপ্টম্বর ষষ্ঠী, ২৫শে সেপ্টম্বও সপ্তমী, ২৬শে সেপ্টম্বর অষ্টমী, ২৭সেপ্টম্বও নবমী এবং থেকে ২৮শে সেপ্টম্বর বিজয় দশমী।
কোথায় কখন, কিভাবে দুর্গা পুজার সূচনা হয় তা সঠিক ভবে বলা মুশকিল। প্রাচীন কাল থেকেই প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে পাঞ্জাবের হরপ্পা ও সিন্ধুর মহেঞ্জোদারোতে দেবীর পূজা হতো।শরতকালের দুর্গা পূজা এসেছে শ্রী রামের সময় থেকে। এই পূজাকে দেবীর অকাল বোধনও বলা হয়। রাবণ বধের আগে শ্রী রাম দুর্গা পূজা করেন। তখন সময় ছিল শরতকাল। শ্রী রামকে অনুসরণ করে পরবর্তিতে শারদীয় দুর্গা পূজার প্রচলন হয়েছে।
সনাতন ধর্মাবলম্বী বাংলা ভাষাভাষীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব “শারদীয় র্দুগা পূজা”। শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং দেবীর পূজা করেছেন। ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যায় তৎকালীন শ্রীহট্ট(বর্তমান বাংলাদেশের সিলেট) এর রাজা গনেশ পঞ্চদশ শতকে প্রথম মূর্তিতে দূর্গা পূজা করেন। ষোড়শ শতকে রাজশাহী অঞ্চলের রাজা কংশনারায়ন দুর্গা পূজা করেন। অষ্টাদশ শতকে নদীয়ার রাজা কৃষ্ণ চন্দ্র দুর্গা পূজা করেন।
পূর্বে রাজা, জমিদার, মহাজন তথা বিত্তবানরা আতীয়স্বজন সমন্বয়ে প্রচুর অর্থ ব্যয় করে ধুমধাম করে প্রতিযোগিতার মনোভাব নিয়ে দুর্গাপূজা করতেন। সাধারন মানুষকে তাদের প্রতিযোগিতা দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হতো। কিন্তু কালের বিবর্তনে রাজা নেই, জমিদার ও নেই। কিন্তু শ্রী শ্রী মা দূর্গার পূজা প্রতি বৎসরই হয়। এখন মা এর পূজা সর্বজনীন রূপ লাভ করেছে। এখন ধনী-গরিব-গোত্র-বর্ণ সবাই একসাথে প্রার্থনা করে মায়ের চরনে।
প্রতি বৎসরের ন্যায় এবার ও হচ্ছে শারদীয়া দূর্গা উৎসব। ২৪শে সেপ্টম্বর পঞ্চমী, ২৪শে সেপ্টম্বর ষষ্ঠী, ২৫শে সেপ্টম্বও সপ্তমী, ২৬শে সেপ্টম্বর অষ্টমী, ২৭সেপ্টম্বও নবমী এবং থেকে ২৮শে সেপ্টম্বর বিজয় দশমী।
0 comments:
Post a Comment